ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান-নতুন নিয়মে খতিয়ান অনুসন্ধান

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করবেন, বর্তমান যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। কেননা এখন ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে সকল ধরনের কাজ করা যায়, যেমন ই পর্চা ব্যবহার করে সম্পত্তি কেনা-বেচা হস্তান্তর এমনকি আইনগত বিভিন্ন কাজে খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায়। 

ই-পর্চা-খতিয়ান-অনুসন্ধান

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান ই পর্চা ব্যবহারের ফলে আমরা ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জমির দলিল পত্র, খতিয়ান, দাগ নম্বর ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারি। আজকে আমরা এই পোস্টেটির মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান সহ বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র অনুসন্ধান করবেন। 

পেজ সূচিপত্রঃ ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান হচ্ছে বাংলাদেশের একটি আধুনিক প্রক্রিয়া। ই পর্চা ব্যবহারের ফলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের কাজ যেমন জমির খতিয়ান জমি বেজা-কেনা এবং জমির দাগ নম্বর ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে এই ই পর্চা ব্যবহার করা হয়। কেননা ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান আমাদের বাংলাদেশের একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম যেখানে আমরা খুব সহজে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জমির সংক্রান্ত সকল তথ্য জমির রেকর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারি। 

ই পর্চা ব্যবহার করে আমাদের দৈনন্দিন জীবন দিন দিন অনেক সহজ হয়ে যাচ্ছে। কেননা আগে মানুষ নিজের জমির প্রয়োজনীয় তথ্য, রেকর্ড, জমির দাগ নম্বর ইত্যাদি। কাগজপত্র নেওয়া জন্য মানুষ ভূমি মন্তনালয় এছাড়াও বিভিন্ন ভাবে কাগজ পত্র নিয়ে থাকতো। কিন্তু এখন আমাদের দেশে এই ই পর্চা ব্যবহার করে খুব সহজেই আমরা চাইলে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জমির সংক্রান্ত সকল ধরনের কাগজপত্র ডকুমেন্ট বের করতে পারি। আপনি যদি আপনার জমির প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বের করতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই পোস্টটি শেষ পর্জন্ত পড়তে হবে। নিচে ই পর্চা ব্যবহার করার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হলো 

আপনি নিশ্চই ই পর্চা খতিয়ান ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন। আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনি এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন । ই পর্চা কি কোথায় পাওয়া যায়। ই পর্চা  এর ব্যবহার ও প্রয়োজনীয়তা এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত থাকছে আজকেরই এই পোস্টে। বর্তমান সময়ে সব চেয়ে গুরুত্বপুর্ন বিষয় এটি। অনেকেই আছেন এখনো ভূমি এই প্রয়োজনীয় কাগজটি সংগ্রহ করার জন্য টাকা ব্যয় করেন প্রচুর। 

এখন আপনার কাছে যদি এই তথ্য গুলো থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই ভূমি মন্তণালয়ের গিয়ে কিংবা আপনার স্মার্টফোন দিয়ে আপনি আপনার ক্ষতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আর হ্যা আপনাদের কাছে যদি সঠিক তথ্য না থাকে তাহলে কিন্তু ভূমি মন্তনালয় থেকে কিংবা আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েও আপনার তথ্য খুঁজে পাবেন না আপনার তথ্য খুঁজে উপরে দেয়া সবগুলো সঠিক তথ্য দিয়ে আপনি আপনার জমির খতিয়ান বা মৌজ খুব তাড়াতাড়ি খুঁজে পাবেন। 

অনলাইনে খতিয়ান বের করার নিয়ম

অনলাইনে খতিয়ান বের করার নিয়ম সম্পর্কে প্রায় আপনারা অনেকেই জানেন না। কেননা আমরা আজ পর্জন্ত খতিয়ান বের করার জন্য তাফসিল অফিসে গিয়ে ছোটাছুটি করেছি। এমনকি সেই অফিসে লাইন ধরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকার পরও সিরিয়াল পাওয়া যাই না। কিন্তু বর্তমানে  আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার কারনে আমরা খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে খতিয়ান বের করতে পারি। এখন জমির খতিয়ান বের করার জন্য আর কষ্ট করতে হবে ঘরে বসে অনলাইনে ঘরে বসে খতিয়ান বের করা যায়। 

বর্তমানে দিন দিন আমাদের কাজ অনেক সহজ এবং খুব দ্রুত করতে পারি। কেননা অধিকাংশই কাজ এখন ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে করা যায়। এই জন্য আমাদের দেশ দিন দিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই জন্য এখন শুধুমাত্র ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কোন ধরনের সিরিয়াল লাইনে না দাড়িয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনি আপনার অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান বের করতে পারবেন। নিচে অনলাইন থেকে কিভাবে খতিয়ান বের করবেন তাঁর নিয়মাবলী উল্লেখ্য করা আছে। 

আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার 

আপনার হাতে মোবাইল ফোন অথবা ল্যাপটপ এর ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে "eporcha.gov.db"লিখে সার্চ করুন। এরপর প্রথমে যে ওয়েবসাইটটি আসবে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এরপর আপনার কাঙ্ক্ষিত বিভাগ, জেলা, উপজেলা, থানা,ইত্যাদি সহ আপনার গুরুত্বপুর্ন তথ্য দিয়ে আপনি আপনার খতিয়ান খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারবেন। এরপর চাইলে আপনি সেই খতিয়ানটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন। আশা করি আপনারা আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে খতিয়ান বের করতে পারবেন। 

দলিলের সার্টিফাইড কপি তোলার নিয়ম 

দলিলের সার্টিফাইড কপি তোলার নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সাথে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করবো। অনেক সময় আপনাদের দলিল হারিয়ে যায় কিংবা নষ্ট হয়ে যায়। এমন অনেক কারণে আপনাদের দলিল নষ্ট হয়ে থাকে। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না যে দলিল নষ্ট অথবা হারিয়ে গেলে আবার দলিল টি সার্টিফাইড কপি তোলা যায়। কিভাবে তুলবেন এটি নিয়ে আজকে আলোচনা করবো আপনাদের সাথে এই পোস্টটির মাধ্যমে। তাই জন্য অবশ্যই শেষ পর্জন্ত পড়তে থাকুন। 

সার্টিফাইড দলিলের কপি তোলার জন্য আপনাকে আপনার রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে । এখন ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যায় খুব সহজে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। কিন্তু আপনি যদি না জানেন তাহলে আপনি রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে আপনি আপনার দলিলের জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদন করতে আপনার ২০০ টাকা খরচ হতে পারে। কেননা বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র লাগে এবং সেই দলিলে আবার লিখতে হয়। এগুলোতে আপনার কিছু টাকা খরচ হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি কারো মাধ্যমে করিয়ে নিতে চান। তাহলে আপনার ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা খরচ হতে পারে। আশা করি দলিলের সার্টিফাইড কপি তোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেয়েছেন। 

বর্তমানে প্রায় সকল ধরনের খতিয়ান অনলাইনে যাচাই করা যাচ্ছে এবং নকল বা সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করা চাচ্ছে। অনলাইনে খতিয়ান দেখার জন্য ভিজিট করতে হবে "www.eporcha.gov.bd" উক্ত সাইট থেকে বিভাগ, জেলা, খতিয়ানের ধরন, উপজেলা, মৌজার নাম বাচাই করতে হবে। তারপর আপনি কয়েক ভাবে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। যে সকল তথ্য দিয়ে খতিয়ান অনুসন্ধান করা যাবেঃ 

  • খতিয়ান নং জানা থাকলে সরাসরি খতিয়ান নং বসিয়ে যাচাই করতে পারেন।
  • শুধু দাহ নং দিয়েও খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায়। 
  • খতিয়ানে মালিকের নাম দিয়ে অনুসন্ধান করা যায়। 
  • খতিয়ান মালিকের পিতা/ স্বামীর নাম দিয়েও অনুসন্ধান করা যাবে। 

অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান 

আপনার খতিয়ানটির যেকোনো একটি তথ্য আপনাদের কাছে থাকলেই আপনি এখন অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন আপনার মোবাইল দিয়েই। এর জন্য আপনাকে মোবাইলের যেকোনো ব্রাউজারে গিয়ে সার্চ করতে হবে " Eporcha.Gov.BD" লিখে। তারপর প্রথমে যে ওয়েবসাইটি আসবে সেখানে প্রবেশ করুন। তারপর আপনার জমির ঠিকানা বাছায় করুন, তারপর আপনার কাছে থাকা খতিয়ানটির যেকোনো একটি তথ্য সাবমিট করুন, তাহলেই আপনার জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। 

এবং অন্য আরেক ভাবে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায়। সেটা হলো মোবাইল অ্যাপ দিয়ে, এর জন্য প্লে স্টোর থেকে একটি মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে, তারপর ঠিকানা এবং খতিয়ানের তথ্য সাবমিট করতে হবে। অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার পর সেটা ডাউনলোড করতে পারবেন, অথবা অরিজিনাল সার্টিফাইড কপি নিতে পারবেন, তবে এর জন্য ১৪০ টাকা ফ্রি জমা দিতে হবে। ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করবেন কি কি তথ্য না থাকলে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করা যাবে না। কিভাবে জমির খতিয়ান ডাউনলোড করবেন এবং টাকা পেমেন্ট করবেন সব দেখতে পারবেন এই পোস্টে। 

  • আমরা প্রথমে দেখবো কি ভাবে "Eporcha.Gov.BD" ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হয় এবং ডাউনলোড করতে হয়। 
  • তাঁরপর দেখবো কিভাবে  "eKhatia" মোবাইল অ্যাপ দিয়ে অনলাইনে জমির খতিয়ান অন্সন্ধান করতে হয় এবং ডাউনলোড করতে হয়। 
অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে প্রয়োজন হয় জমির ঠিকানা এবং খতিয়ানের তথ্য, এর ডাউনলোড করতে বা অরিজিনাল কপি পেতে দরকার হয় পার্সোনাল তথ্য এবং টাকা। খতিয়ান অনুসন্ধান করতে প্রয়োজন জমির ঠিকানা, যেমনঃ বিভাগ-জেলা-উপজেলা- মৌজা। হ্যা এই ঠিকানা অবশ্যই আপনার জমির ঠিকানা হতে হবে। এবং এই ঠিকানা বাছাই করতে কোন রকম ভুল হলে আপনি জমির ই খতিয়ান যাচাই করতে পারবেন না। তারপর দরকার হবে খতিয়ানের তথ্য, যেমনঃ খতিয়ান নম্বর-জমির দাগ নম্বর-মালিকানা নাম-স্বামী অথবা পিতার নাম। তবে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য খতিয়ান তথ্য সবগুলো দরকার হবে না, আপনার কাছে যদি খতিয়ানের মোট পাঁচটি তথ্যের মধ্যে যেকোন একটি তথ্য থাকে তাহলেই আপনি মোবাইল অ্যাপ দিয়ে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।

এবং খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মালিকানা নাম, এই তিনটির মধ্যে যেকোন একটি আপনার কাছে থাকলে " Eporcha.Gov.BD" ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জমির ই খতিয়ান অনুসন্ধান যাচাই করতে পারবেন। অর্থাৎ মোবাইল অ্যাপ দিয়ে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করলে পাঁচটি অপশন পাচ্ছেন, এবং "Eporcha.Gov.BD" ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করলে তিনটি অপশন পাচ্ছেন। 

দলিলের নকল তোলার খরচ ও নিয়ম

দলিলের নকল তোলার খরচ ও নিয়ম এবং নকল দলিলের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। নকল দলিল অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন একটি দলিল, কেননা আমরা যখন নতুন কোন জমি ক্রয় করে থাকি। তখন কিন্তু আমাদের নতুন দলিল তৈরি হতে সময় লাগে এক বছর। কিন্তু এর মধ্য আমাদের বিভিন্ন কাজে দলিল প্রয়োজন হয়। এই সময়টি কিন্তু নকল দলিল অনেক গুরুত্বপুর্ন একটি ভূমিকা পালন করে। 

দলিলের-নকল-তোলার-খরচ-ও-নিয়ম-জেনে-নেন

আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করবো, দলিলের নকল তুলবেন কিভাবে এবং কত টাকা খরচ হয়ে থাকে। সকল কিছু বিস্তারিত আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন। দলিলের নকল তুলতে সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা চার্জ করে থাকে কিন্তু অঞ্চল ভেদে একেক অঞ্চলের খরচ এক এক রকম। কিন্তু সর্বোচ্চ খরচ ২০০০ টাকা। আপনি যখন আপনার নতুন দলিল করতে দিবেন, তখন আপনি অবশ্যই সেই ভূমি অফিসে বলবেন। আপনার সেই দলিলের দুই কপি করে বের করত। 

তাহলে সেই দলিলের নকল দুই কপির মধ্যে এক কপি আপনার নিজের কাছে রাখবেন। আর এক কপি আপনার আসল দলিলের জন্য দিয়ে রাখবেন। তাহলে আপনি আপনার সেই দলিলের নকল দিয়ে আপনার জমির সকল ধরনের চার্জ পূরণ করতে পারবেন। চাইলে আপনি এই জমির দলিলের নকল তোলার জন্য আপনার উপজেলা ভূমি অফিসে গিয়ে বললে সেখান থেকে আপনাকে আপনার জমির নকল বের করে দেওয়া হবে পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে। আপনার নকল আপনাকে বের করে দিয়ে দিবে। আপনার জমির নকল করতে কত টাকা খরচ হয় এবং কি কি করতে হয় আজকের এই পোস্ট থেকে বুঝতে পারছেন। 

জমির দলিল উঠানোর নিয়ম

জমির দলিল উঠানোর নিয়ম সম্পর্কে আজকে আপনারা বিস্তারিত ভাবে সঠিক নিয়ম জানতে পারবেন। জমির দলিল যদি আপনি উত্তোলন করতে চান সে ক্ষেত্রে কোথা থেকে কিভাবে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনাদের জমির দলিলটা আপনি উত্তোলন করতে পারবেন। এই জন্য আপনাকে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে ভালো করে পড়তে হবে তাহলেই আজকে আপনি জমির দলিল উঠানোর সঠিক নিয়ম জানতে পারবেন তাই আর বেশি কথা না বাড়িয়ে জমির দলিল উঠানোর নিয়ম যেনে নেওয়া যাক।

চলুন আমরা যেনে নেই যে একটা জমির দলিল কোন পদ্ধতি অনুসরণ করে কোথা থেকে কিভাবে অত্তোলন করতে হয়। একটি জমির দলিল দুই পদ্ধতিতে অত্তোলন বা তোলা যায় এক্ষেত্রে প্রথম যে পদ্ধতি রয়েছে সেটা হচ্ছে। যে আপনি যেই জমির দলিলটা অত্তোলন বা তুলতে চান। ওই জমির দলিলের সি এস অথবা আর এস অথবা বি এস দাগ নম্বর আপনাকে জানতে হবে। আর এস অথবা বি এস দাগ নম্বর আপনি যেনে নিবেন আপনার পাশের ভূমি অফিস থেকে তো এই দাগ নম্বর জানার পরে আপনাকে যে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।  

আরো পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম 

যে আপনার এই জমিটা সর্বশেষ কার নামে নাম জারি হয়েছে এবং এই নামজারির যে নথিপত্র  রয়েছে। এখানে কিন্তু এই জমির দলিলের দাগ নম্বরটা দেওয়া থাকবে তো এখান থেকে নাম জারি তারিখ ও দাগ নম্বরটা নিবেন। এই জমির দলিলের দাগ নম্বরটা দেখার পরে   আপনি জমির দলিলটা দুইটা জায়গা থেকে তুলতে পারবেন বা উত্তোলন করতে পারবেন। এই জমির দলিলের দাগ নম্বর দেখার পরে আপনি সার্টিফাইড কপির জন্য কিন্তু আবেদন করতে পারবেন। আপনি কোথা থেকে তুলতে পারবেন সেটা হচ্ছে দ্বিত্বীয় বিষয় থেকে তুলতে পারবেন। 

এটি যদি পাঁচ ছয় বছর পুর্বে দলিল হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি অফিস থেকে তুলতে পারবেন। এই জমির দলিলটা দজি আরও পুর্বের হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এই জমির দলিলটি ডিসির রেকর্ড রুম থেকে এই দলিলটি তুলতে পারবেন। ডিসি অফিসে আবেদন করে এটি দললের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করলে আপনাকে একটি জমির দলিল প্রদান করা হবে। যদি আপনার সিরিয়াল আর এস বা বি এস খতিয়ান দাগ নম্বর যেটা রয়েছে সেটা যদি আপনি না পান সেক্ষেত্রে আপনার এই জমিটা সার্চ করতে হবে। 

এর ফলে আপনি অফিস থেকে খুব সহজে আপনার জমির দলিল উত্তোলন করতে পারবেন। আশা করি আপনারা এই পোস্টটির মাধ্যমে জমির দলিল উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। কিন্তু আপনাদের অবশ্যই উপরে যে সব ডকুমেন্টের কথা বলা হয়েছে। সেগুলো ছাড়া আপনি কখনো আপনার দলিল উত্তোলন করতে পারবেন না। এজন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিয়ে আপনি আপনার দলিল উত্তোলন করতে পারবেন। 

অনলাইনে জমির দলিল বের করার উপায় 

অনলাইনে জমির দলিল বের করার উপায় সম্পর্কে আপনাদের সকলেরই জেনে থাকা প্রয়োজন। কেননা আপনারা যদি কোন জমি কিনতে চান, তাহলে সেই জমির দলিল দেখে নেওয়া আপনাদের অত্যন্ত জুরুলী। কিভাবে আপনারা জমির দলিল বের করবেন, কিভাবে আপনারা অনলাইনের ,আধ্যমে জমির দলিল খুব সহজে হাতে থাকা ফোনের মাধ্যমে বের করতে পারবেন। সকল কিছু বিস্তারিত আলোচনা করব এই পোস্ট টির মাধ্যমে জানতে পারবেন। 

আপনি যদি কোন জমি কিনতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেই জমির দলিল দাগ নম্বর আবংজমির মালিকানা অবশ্যই যাচাই করে করে নিতে হবে। এমনকি আপনাকে জমির মালিকের মালিকানা বৈধতা সঠিক ভাবে যাচাই করে নিতে হবে। নাহলে পরবর্তীতে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এমনকি আইনগত মামলাতে অথবা জরিমানা লাগতে পারে। এমনকি আপনার সম্পত্তি অর্থাৎ জমি থেকে আপনাকে বঞ্চিত করা হতে পারে। এই জন্য আজকে আপনাদের জানাবো আপনারা কিভাবে জমি কেনার আগে অনলাইনের মাধ্মে জমির মালিকের মালিকানা চেক করতে হয়। 

আপনারা হয়তো অনেক জায়গার শুনে থাকবেন, এমন অনেক অসাধু ব্যবসায়ী আছে। যারা অন্যের জমি ভুয়া কাগজপত্র ডকুমেন্ট দেখিয়ে বিক্রি করে দেয়। কিন্তু পরবর্তীতে জমির অর্থাৎ সম্পত্তির মালিক এসে সেই ক্রেতার বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে থাকে। এমন কি সেই ব্যত্তির জেল অথবা আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে। এজন্য আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। নাহলে আপনিও সেই মানুষ গুলোর মত জমি কিনতে গিয়ে ঠকে যেতে পারেন। 

একটি দলিলের অনেক কপি থাকতে পারে, কিন্তু আপনাকে আসল দলিল কোনটি সেটি অবশ্যই আপনাকে যাচাই করে নিতে হবে। কিভাবে যাচাই করবেন চলুন নিজে বিস্তারিত জানা যাক। আপনারা হয়তো দেখেছেন একটি জমি যখন বিক্রি করা হ্য,তখন কিন্তু সেই জমির আরো একটি নতুন দলিল তৈরি হয়। এভাবেই জমিটি যতবার বিক্রি হয় তাদের বাড়ি নতুন নতুন দলিল তৈরি হয়। এই সময় সেই পুরনো দলিল কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ব্যবহার করে। কিছু মানুষের বোকা বানিয়ে জমি বিক্রি করে থাকে। এইজন্য আপনাকে অবশ্যই যেই জমির আগের দলিল এর সঙ্গে মিল করে নিতে হতে। তাহলে আপনি প্রতারপান হাত থেকে রক্ষা পাবেন। 

সম্পত্তি অথবা জমি কেনার আগে আপনাকে অবশ্যই জমির মালিক, ঠিকানা, দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, জোত নম্বর, জমির পরিমাণ সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত ভাবে জানতে হবে। এজন্য আপনাকে আপনার খতিয়ান নম্বর ভালো ভাবে যাচাই করে নিতে হবে। এমনকি আপনাকে সেই জমির ভায়া দলিল ভালো ভাবে চেক করে নিতে হবে। তাহলে আপনি সঠিক ভাবে আপনারা জমি যাচাই করতে পারবেন, এবং প্রতারণা থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

পুরাতন দলিল বের করার নিয়ম 

পুরাতন দলিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন না। আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। আপনাদের পরিবার আত্নীয়-স্বজন, অথবা দাদা- নানার পুরাতন জমির দলিল কিভাবে বের করবেন। সকল কিছু বিস্তারিত নিয়ে থাকছে আজকের এই পোস্টটিতে। এমন অনেক মানুষ আছে যারা পুরনো দলের বের করার জন্য অনেক টাকা পয়সা খরচ করে থাকি। কিন্তু আজকে আপনি জানতে পারবেন ঘরে বসে অনলাইন এর মাধ্যমে কিভাবে পুরাতন দলিল বের করবেন। 
পুরাতন-দলিল-বের-করার-নিয়ম
বরর্মানে আমাদের দেশ দিন দিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কেননা আগে যে কাজগুলো আমরা অনেক ছোটাছুটি করে কোন ধরনের কাজ হতো না। এমনকি অনেক সময় অনেক জায়গায় টাকা খরচ করে ও জমির দলিল বের করতে হয়েছে। কিন্তু এখন চাইলে আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে। আপনার পুরনো জমির দলিল সহ আরো বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট খুব সহজেই বের করতে পারবেন। এই জন্য আজকের এই পোস্টটি আপনাকে অবশ্যই শেষ পর্জন্ত করতে হবে। 
অনলাইনের মাধ্যমে পুরানো দলিল কিভাবে বের করবেন হয়তো এটি ভাবছেন। তাহলে ঠিক ভেবেছেন কেননা আজকে আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে পুরবো ধরনের বের করতে পারবেন। কিন্তু পুর্ন দলীয় বের করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় দুইটি জিনিস জানা লাগবে। প্রথমত আপনি যার জমির দলিল বের করতে চাচ্ছে তাঁর নাম আপনাকে জানতে কবে। দ্বিতীয়ত যে জমির দলিল বের করতে চাচ্ছেন, সেই জমির শেষ রেজিস্ট্রেশন কত সালে হয়েছে। সেটি অবশ্যই আপনাকে জানা থাকতে হবে। নাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে সেই পুরনো দলিল বের করতে পারবেন না। 
চলুন এবার পুরনো দলীল কিভাবে বের করবেন, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। আপনি যদি মোবাইলের মাধ্যমে পুরনো দলিল বের করতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি সেটিং অন করে নিতে হবে। আপনি আপনার মোবাইল ফোনের ক্রোম ব্রাউজার দিয়ে উপরে কর্নারে একটি থ্রি ডট আইকন দেখতে পারবেন। সেখানে ক্লিক করার পর একটু নিচে গিয়ে দেখবেন ডেস্কটপ মোড লিখা আছে। সেখানে ক্লিক করলের আপনার ডেক্সটপ মোড অর্থাৎ ল্যাপটপ এর মত স্কিন চলে আসবে। আর যদি আপনি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার থেকে করে থাকেন তাহলে কোন কিছু অন করা দরকার নেই। 

আপনি আপনার ডিভাইসে ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে " e registration" ই রেজিস্ট্রেশন লিখে সার্চ করবেন। প্রথমে যে ওয়েবসাইট আসবে সেই ওয়েব সাইটে ক্লিক করে প্রবেশ করতে হবে। এরপর সেখানে আপনার সেই কাঙ্ক্ষিত পুরনো দলিল বের করার ওয়েবসাইটটি চলে আসবে। এরপর নিচে দেখতে পাবেন আপনি কোন ধরনের দলিল বের করতে চাচ্ছেন। আমরা যেহেতু পুরনো দলিল বের করব। সেহেতু সেখানে ক্লিক করে, আপনি যার জমির পুরনোরায় বের করতে চাচ্ছেন। তাঁর সঠিক নাম দিতে হবে, এখানে একটি কথা মাথায় বাখবেন। আগে মানুষ কিন্তু বাংলাই স্বাক্ষর লেখালেখি করত, কিন্তু এখন সকল কিছু পাল্টে গেছে। 

এজন্য আপনি যার জমির দলিল বের করতে চাচ্ছেন তাঁর সঠিক ইংরেজি নাম দিয়ে সার্চ করতে হবে। এরপর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে, এটি হচ্ছে আপনি যেই জমি দলিল বের করতে চাচ্ছেন সেই জমি শেষ কত সালে রেজিস্ট্রশন হয়েছে। সেই সালটি আপনাকে ফাকা ঘরে বসাতে হবে। এখানে কিন্তু সঠিক রেজিস্ট্রশন সাল উল্লেখ করে দিতে হবে। নাহলে আপনি সঠিক দলিলটি খুঁজে পাবেন না। সঠিক তথ্য দেওয়ার পর আপনার পুরনো দলিলের সেই ওয়েবসাইটে চলে আসবেন, চাইলে আপনি সেখানে থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।  

অনলাইলে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান 

অনলাইলে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। বরর্তমানে দিন দিন আমাদের দেশ অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের কাজ খুব সহজে কম সময়ের মধ্যে হয়ে যাচ্ছে। এখন আমরা প্রায়ই অধিকাংশ মানুষ ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি। তেমনি অনলাইনে মাধ্যমে ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান থেকে আমরা খুব সহজেই জমির সকল ধরনের তথ্য জানতে পারি। 

অনলাইনের মাধ্যমে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য আপনাকে যেই কাজগুলো করতে হবে। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে চান। তাহলে আপনাকে আপনার ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে উপরে থ্রি ডট  আইকনে ক্লিক করে ডেস্কটপ মোর করে নিতে হবে। এরপর আপনাকে "dlrms.land.gon.bd" লিখে গুগলে সার্চ করতে হবে। তাহলে আপনার কাঙ্ক্ষিত ইনফরমেশন জানতে পারবেন। নিচে আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা, এবং মৌজা, ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য পূরণ করে সাবমিট দিতে হবে। 

আপনার নামজারি খতিয়ান খুব সহজেই দেখতে পাবেন। আশা করি এখন আপনারা খুব সহজেই খতিয়ানটি ডাউনলোড করতে পারবেন। এমনিতেও আমাদের দেশ দিন দিন অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে মানুষ ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে সকল ধরনের কাজ খুব সহজেই করতে পারে। আপনি যদি  আজকের এই সকল নিয়ম অনুযায়ী  কাজ করতে পারেন তাহলে আপনিও ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা ডিভাইস ব্যবহার করে সকল ধরনের তথ্য ডকুমেন্ট অনলাইনের মাধ্যমে বের করতে পারবেন। 

শেষ কথাঃ ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান 

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান সম্পর্কে আপনারা আজকে সকল ধরনের তথ্য বিস্তারিত হবে জানতে পেরেছেন। কেননা আজকে আমরা এই পোস্টটিতে জমির দলিল খতিয়ান ইত্যাদি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যারা আপনারা জমির খতিয়ান বের করার জন্য দোকানে অথবা ভূমি অফিসে গিয়ে ঘোরাঘুরি করতে। তারা এখন ঘরে বসেই হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে খুব সহজে অনলাইন থেকে জমির সংক্রান্ত সকল ধরনের ডকুমেন্ট কাগজপত্র বের করতে পারবেন। 

আপনারা আগে কিন্তু এসব ধরনের তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেন না। কিন্তু আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা জমির সকল কিছু খুব সহজেই জানতে পেয়েছেন। কেননা আমাদের দেশ দিন দিন অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের দেশের সকল ধরনের কাজ খুব দ্রুত এবং খুব সহজে সম্পন্ন করা যাচ্ছে। কিন্তু এমন আরো অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আছে। যেগুলো আপনাকে শুধুমাত্র আপনার উপজেলার ভূমি অফিস থেকে তুলতে হতে পারে। এই জন্য যে কোন জমির সংক্রান্ত কাজে আপনি চাইলে আপনার উপজেলার ভূমি অফিসে দিয়ে পর্জালোচনা করে। সমস্যার সমাধান খুব সহজে করতে পারেন। 

কিন্তু আপনারা অবশ্যই একটি বিষয় মাথায় রাখবেন, সেটি হচ্ছে আপনারা যদি কারো কাছ থেকে জমি ক্রয় অর্থাৎ কিনে নিতে চান। তাহলে অবশ্যই সেই সকল ধরনের কাগজপত্র, ডকুমেন্ট এবং জমির দলিল সকল কিছু পর্জালোচনা করে দেখে নিতে হবে। কেননা বর্তমানে এমন অনেক ভুয়া মানুষ আছে যারা অন্যের জমি ভুয়া কাগজপত্র করে আপনার কাছে বিক্রি করতে পারে। এর ফলে আপনি যদি সকল ধরনের ডকুমেন্ট যাচাই করে না কিনেন। তাহলে পরবর্তীতে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। কেননা জমির আসল মালির আপনার উপর মামলা করে আপনার কাছ থেকে সেই জমি নিয়ে নিতে পারবে। এজন্য অবশ্যই সব সময় সতর্ক থাকবেনব এবং এই পোস্টটি থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্টর মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টিপসোহর ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url